- স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি হয় ১৯৭৪ সালে।তখন চুড়ান্ত ফলাফলে জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ৬৪ লাখ।
- ২০১১ সালের ১৫-১৯ মার্চে বাংলাদেশের ইতিহাসে ৫ম আদমশুমারি।১৬ জুলাই ২০১২ সালে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়। এর আগে ১৯৭৪, ১৯৮১, ১৯৯১ ও ২০০১ সালে আদম শুমারি হয়।
- বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৮ লক্ষ।[অর্থনৈতিক সমীক্ষা -২০১৮] আর ১৪ কোটি ৯৭ লাখ [ আদমশুমারি-২০১১]
- প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ১০,৯০ জন। [অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১৮] প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যা ঘনত্ব ১০,১৫ জন। [ আদমশুমারি-২০১১]
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭% [ অর্থনৈতিক সমীক্ষা –২০১৮ ও আদমশুমারি-২০১১]
- পুরুষ-মহিলার অনুপাত – ১০০.৩: ১০০। [অর্থনৈতিক সমীক্ষা – ২০১৮]
- গড় আয়ু – ৭১.৬ বছর ( পুরুষ ৭০.৩ ও মহিলা ৭২.৯ বছর। [অর্থনৈতিক সমীক্ষা – ২০১৮]
- ১৮৭২ সালে ভারতবর্ষে এবং স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে প্রথম আদমশুমারি হয়।বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ৫ টি আদমশুমারি হয়েছে। সর্বশেষ হয় ২০১১ সালে। ২০২১ সালে আবার ষষ্ঠ আদমশুমারি হবে।
- ২৪ আগষ্ট ২০০৪ সালে বাংলাদেশে সন্তানের পরিচয়ের ক্ষেত্রে বাবার নামের পাশে মায়ের নাম লিখার সিদ্ধান্ত হয়।
- ভূপৃষ্ঠে ৫০-৬০ শতাংশের মতো এলাকায় মাত্র শতকরা প্রায় ৫ ভাগ লোকের বসতি। স্থলভাগের মাত্র শতকরা ৫ ভাগ এলাকায় পৃথিবীর মোট জনসংখ্যায় প্রায় অর্ধেকের বসবাস।
- জনসংখ্যায় বৃহত্তম বিভাগ হল ঢাকা। [ আদমশুমারি-২০১১]
- জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম বিভাগ হল বরিশাল। [ আদমশুমারি-২০১১]
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি সিলেট বিভাগে। [ আদমশুমারি-২০১১]
- আর জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে। [ আদমশুমারি-২০১১]
- জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা জেলায়।[ আদমশুমারি-২০১১]
- জনসংখ্যা সবচেয়ে কম বান্দরবান জেলায়।[ আদমশুমারি-২০১১]
- ২০২৫ সালে বিশ্বে অনুমিত জনসংখ্যা হবে ৮ বিলিয়ন।
- NIRPORT হলো জনসংখ্যা বিষয়ক গভেষণা ও ট্রেনিং সেন্টার। এটি ঢাকার আজিমপুরে অবস্থিত।
- জনসংখ্যা বাংলাদেশের এক নম্বর সমস্যা।
- শিক্ষার হার বাংলাদেশে ৬৩.৬%,[ আদমশুমারি-২০১১]
- ষষ্ঠ আদম শুমারির নতুন নাম হবে – জনশুমারি। যা ২০২১ (২৫-৩১ অক্টোবর) সালে অনুষ্ঠিত হবে।
দারিদ্রের হার – ২৩.৫% এবং
শিশু মৃত্যুর হার ( ১ বছরের কম প্রতি হাজারে)
– ২৮ জন। [ অর্থনৈতিক সমীক্ষা – ২০১৮]