#লাল_নীল_দীপাবলি-পর্ব-৪
বাঙলা সাহিত্যের তিন যুগ–১
✅বাংলা সাহিত্যের তিনটি যুগ হচ্ছে– প্রাচীন যুগ (৯৫০–১২০০), মধ্যযুগ (১৩৫০–১৮০০) এবং আধুনিক যুগ (১৮০০-……)।
✅প্রাচীন যুগে পাওয়া যায় একটি মাত্র বই– চর্যাপদ।
✅চর্যাপদ রচনা করেছিলেন– বৌদ্ধ সাধকেরা (সহজিয়া)।
✅মঙ্গলকাব্য হচ্ছে– মধ্যযুগের কাব্য।
✅কোন দেবতার মর্ত্যলোকে প্রতিষ্ঠার কাহিনী বলা হয়– মঙ্গলকাব্যে।
✅মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ ফসল– বৈষ্ণব পদাবলি।
✅বৈষ্ণব পদাবলিগুলো আকারে– ছোটো।
✅বৈষ্ণব পদাবলিগুলোর নায়ক–নায়িকা– কৃষ্ণ এবং রাধা।
✅মধ্যযুগে সর্বপ্রথম শুধু মানুষের কথা বলেন– মুসলমান কবিরা।
✅আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় অবদান– গদ্য।
✅বাংলা গদ্যের বিকাশ ঘটান– ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকেরা।
✅ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকেদের প্রধান ছিলেন– উইলিয়াম কেরি।
✅উইলিয়াম কেরির সহায়ক ছিলেন– রামরাম বসু। (রামরাম বসুকে কেরি সাহেবের মুন্সি নামে ডাকা হত। তিনি উইলিয়াম কেরিকে বাংলা ভাষা শেখান।)
✅বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস হচ্ছে– প্যারীচাঁদ মিত্রের ‘আলালের ঘরের দুলাল’।
✅বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য হচ্ছে– মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধকাব্য’।
✅বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্রাজেডি হচ্ছে– মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘কৃষ্ণকুমারী নাটক’।
✅বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রহসন হচ্ছে– মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বুড় শালিকের ঘাড়ে রোঁ’।
✅বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট লেখেন– মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
“